সার্ভিস, সিটিজেনশীপ ও ফেলোশিপের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে আন্তজাতিক সেবা সংগঠন এপেক্স বাংলাদেশ জেলা-০৩- এর ৪৩তম কনভেনশন চট্টগ্রামে ফয়েজলেকের লেকভিউ রেস্টুরেন্টে অনুষ্টিত হয়। জেলা গভর্ণর এপেক্সিয়ান শুপংকর বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন-চট্টগ্রাম বিশ্ব বিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এপেক্স বাংলাদেশের জাতীয় সভাপতি এপেক্সিয়ান ড. এস,এম, হাসান আলী ও সদ্য অতীত জাতীয় সভাপতি এপেক্সিয়ান রুহুল মঈন চৌধুরী। সম্মেলনে সন্মানিত অতিথি ছিলেন- এপেক্সিয়ান নুরুল আমিন চৌধুরী আরমান ও এপেক্সিয়ান এডভোকেট মনিরুল ইসলাম পান্না।
প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন- মানবতার সেবায় বাংলাদেশ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এপেক্স বাংলাদেশ সেবা সংগঠন হিসেব দীর্ঘদিন যাবত কাজ করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের মিলনমেলায় উপস্থিত হয়ে এপেক্সিয়ানরা তার প্রমাণ করেছে। তিনি বলেন- দরিদ্র ও সমাজের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠিকে সম্মিলিতভাবে সেবা প্রদানে এপেক্স বিশ্বে একদিন উদাহরণ সৃষ্টি করবে।
সম্মেলনে চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চল হতে শতাধিক এপেক্সিয়ানরে উপস্থিতিতে এপেক্স ক্লাব অব বার-আউলিয়ার সদ্য অতীত সভাপতি এপেক্সিয়ান জিয়াউল হক জিয়া ২০২৪ সালের জন্য জেলা গভণর নিবাচিত হন। এছাড়াও এপেক্সিয়ান বশির আহম্মদ মনি (সূফি মনি)-কে বেস্ট এপেক্সিয়ান, চট্টগ্রাম সেন্ট্রাল ক্লাবের এপেক্সিয়ান এডভোকেট আদনান জাফরানকে বেস্ট ডায়ানামিক এপেক্সিয়ান, দিলীপ কুমার বড়ুয়াকে বেস্ট ক্লাব প্রেসিডেন্ট, এপেক্সিয়ান উনিলা মারমাকে বেস্ট ফেলোশীপ এপেক্সিয়ান এবং বিশ্বনাথ তঞ্চঙ্গ্যাকে বেস্ট কোপারেশন এপেক্সিয়ান প্রদান করা হয়। এছাড়াও এপেক্স ক্লাব অব পটিয়াকে বেস্ট ক্লাব এবং এপেক্স ক্লাব বান্দরবান, সাঙ্গু ও নীলাচলকে যৌথভাবে বেস্ট সার্ভিস ক্লাব এওয়াড প্রদান করা হয়।