নিজস্ব প্রতিবেদক.

১ম থেকে ৩য় শ্রেণি পর্যন্ত কোনো পরীক্ষা থাকবে না,
হবে স্কুল পারফর্মেন্স অনুযায়ী মূল্যায়ন।

৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত অভিন্ন বই হবে ১০টি। সব শিক্ষার্থীকে একই বই পড়তে হবে। বইগুলো বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, ধর্ম, জীবন ও জীবিকা, স্বাস্থ্য শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি।

এসএসসি পরীক্ষা হবে শুধু ১০ম শ্রেণির পাঠ্যসূচি অনুযায়ী। (৯ম+১০ম বাদ)

একাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শাখা বিভক্ত হওয়ার সুযোগ থাকবে।

একাদশে বাংলা, ইংরেজি ও তথ্য-প্রযুক্তি বাধ্যতামূলক। অতিরিক্ত বিষয় থাকবে বিজ্ঞান/কলা/ব্যবসার তিনটি বিষয়। (যেমন পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞান ও গণিতের মধ্যে যেকোনো তিনটি। তবে এর সাথে আর্টসের একটি বিষয় নেয়ারও সুযোগ থাকতে পারে।)
বিজ্ঞানের ছাত্র আবশ্যিক বাংলা, ইংলিশ ও আইসিটির সাথে বিজ্ঞানের পদার্থ-রসায়ন নিয়ে আরেকটি আর্টসের বিষয় (যেমন পৌরনীতি) নিতে পারবে!

এইচএসসি হবে দুইটি পাবলিক পরীক্ষা। একাদশে ছয়টি পার্ট, দ্বাদশের শেষে বারোটি পার্ট।

একাদশ দ্বাদশের বইগুলো হবে তিনপত্রের। যেমন পদার্থ বিজ্ঞান প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পত্র।

পর্যায়ক্রমে আগামীবছর থেকে শুরু করে ২০২৫ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে। সময়ের চাহিদায় উপযুক্ত করে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তুলতে এই নতুন ধারার শিক্ষাস্তর ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদী শিক্ষাবিদরা ।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here